Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
হাজী আবদুর রহমান জামে মসজিদ
label.image.title
Institute Type
মসজিদ
Head Of The Institute
এটিএম লুৎফর রহমান
Designation
খতিব
Mobile
০১৭২১১৭৬০৫৪
Address
নোয়াখালী জেলা হেড কোয়ার্টার থেকে দক্ষিণ দিকে সোনাপুর জিরো পয়েন্ট থেকে দক্ষিণ দিকে তোতা মিয়ার বাজার থেকে পূর্ব দিকে হাবিবিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পূর্বচরবাটা স্কুল এন্ড কলে হাবিব মার্কেট এর এই হাজী আবদুর রহমান জামে মসজিদটি অবস্থিত।
History

মরহুম হাজী আবদুর রহমান এতদ্বাঞ্চলের একজন প্রখ্যাত ধার্মীক দানবীর ও দাতা ছিলেন। ১৯৪৬ খ্রিষ্ঠাব্দের পূর্বে পূর্বচরবাটায় কোন মসজিদ ছিলনা। তাই এই বৃহৎ অঞ্চলের মুসল্লীদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও জুমার নাজাম আদায় করতে পারার সুবিধার্থে এই মসজিদ খানা প্রতিষ্ঠা করেন। ৭ একরের মত জমি উক্ত মসজিদে ওয়াকফ করে দেন। তাঁর ছেলে মরহুম মাওলানা হাবিবুর রহমান সোনাপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে ফাজিল ও দিল্লি থেকে দাওরা হাদিস পাশ করে হাতিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসায় সুদীর্ঘ ১৮ বৎসর যাবত অধ্যক্ষ পদে চাকুরীরত ছিলেন। অত:পর ১৯৫৯ খ্রি: সালে তার পিতা মরহুম হাজী আবদুর রহমানের অনুরোধে তিনি চরবাটায় এসে সুদীর্ঘকাল তিনি এই মসজিদ এর দায়িত্ব পালন করেন। বিগত ১৯৯১ খ্রি: তিনি ইনতিকাল করার পর তার বড় ছেলে এক এম আজিজুর রহমান এই মসজিদের খতিব ও ইমাম ছিলেণ। দুর্ভাগ্যবশত: হঠাৎ এক মারাক্তক রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনিও ইন্তিকাল করেন। অতপর এটিএম লুৎফুর রহমান মরহুম মাওলানা হাবিবুর রহমানের ২য় ছেলে ১৯৯৮ খ্রি: হতে অদ্যাবধি অত্র মসজিদের খতিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এটিএম লুৎফুর রহমানের ছোট ভাই বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব নিজ অর্থায়নে এই মসজিদখানা ১৯৯৮ খ্রি: সালে পাকা দালানের রূপে পূন: নির্মাণ করে দেন। অত্র এলাকায় বর্তমানে খুবই সন্দর এই মসজিদে প্রচুর মুসল্লী পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও জুমার নামাজ আদায় করছেন। বর্তমানে মরহুম একেএম আজিজুর রহমানের বড় ছেলে জনাব আনিছুর রহমান অত্র মসজিদের পেশ ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

মরহুম মাওলানা হাবিবুর রহমানের ছোট ছেলে জনাব মতিউর রহমান এই মসজিদের মোয়াজ্জিন হিসাবে কর্মরত আছেন। বর্তমানে এখানে প্রতিষ্ঠিত প্রাইমারী স্কুল হাই স্কুলে জেনারেল ও ভোকেশনাল শাখা এবঙ কলেজ জেনারেল ও বি এম শাখায় অধ্যয়ন রত ছঅত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকবৃন্দের মসজিদে নামাজ আদায়ে কোন অসুবিধা হচ্ছে না। গ্রামবাসী ও শিক্ষক শিক্ষার্থী সমন্বয়ে মসজিদে মুসল্লী দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনতিবিলম্বে এই মসজিদখানা আরো সম্প্রসারণ করা একান্ত আবশ্যক।